Thursday, June 27, 2013

Find out ur extra internet data usage on ur Android mobile set


আপনি অনেক কষ্টের টাকায় ইন্টারনেট প্যাকেজ ক্রয় করেন অথচ আপনার প্যাকেজের ডাটা দ্রুত
শেষ হয়ে যায়,আপনি কিছুই বুঝতে পারেন না । এই সমস্যা সারা বিশ্বের android ব্যবহারকারীর ।
আসুন সমাধান নিয়ে যান । তবে অবশ্যই আপনার ফোন রুট করা থাকতে হবে ।
আপনি কি জানেন আপনার ফোনে অনেকগুলো  apps আছে যারা Internet access permission
নিয়ে রেখেছে । অর্থাৎ আপনি ডাটা অন করলে তারা আপনার অজান্তেই ডাটা খায় ।
যাহোক , শুরু করি ।
১। এখান থেকে  LBE Privacy Guard apk (856 kb) download করুন ।
২। ইন্সটল করুন । ওপেন করুন । superuser permission চাইলে allow করুন ।
৩। আপনি তিনটি অপশন পাবেন ।

(ডাটা খরচ কমানোর জন্য )
৪। Internet Firewall এ প্রবেশ করুন । এখানে আপনি তিনটি অপশন পাবেন ।
ক) Usage- আপনি কি পরিমান ডাটা ব্যবহার করেছেন তা দেখতে পাবেন ।

খ)  Permission- আজকের আলচনার মূল বিষয় এটি । এখানে দেখুন কোন কোন application
এ  Internet access permission দেওয়া আছে । এবার আপনি আপনার প্রয়োজন মত সেগুলো
access বাতিল করুন । যেমন - আপনি প্লে স্টোর এর access বাতিল করলেন , কিন্তু আপনি যখন
প্লে স্টোর  ব্যবহার করবেন তখন আপনাকে আবার access পারমিশন দিতে হবে । এভাবে আপনার
ডাটা খরচ কমান ।

গ) Setting- এখানে আপনি মাসিক ডাটা প্ল্যান সেট করতে পারবেন ।

( আপনার Privacy র জন্য )
৫। Permission Manager- এখানে ৪ টি অপশন ।
ক) Permission- এখানে আপনি sms, phone call , phone state ইত্যাদি read করার
Permission কোন কোন apps কে দেওয়া হয়েছে তা  দেখতে পাবেন ।

খ) Apps- কোন apps কে কি কি Permission দিবেন তা নির্ধারণ করতে পারবেন ।

গ) Event log - আপনি কোন কোন অ্যাপ কে ফুল trust / allow করেছেন  তার লিস্ট ।

ঘ) Setting - Protection service on করুন ।

৬। Setting- প্রয়োজন মত অন করুন ।

আরও কিছু কথা - অপ্রয়োজনে আপনি data enable , data roaming , use wireless network
, use gps satellites , background data ,  account auto- sync চালু রাখবেন না । এতে
যেমন আপনার ফোনের ব্যাটারি খরচ কমবে , তেমনি ডাটা খরচ কমবে ।

Wednesday, June 26, 2013

খুব সহজে বানিয়ে নিন ভালমানের পিউর ডিসি 12 ভোল্টের রেগুলেটেড পাওয়ার সাপ্লাই !

12 ভোল্ট 2 অথবা 3 অ্যাম্পিয়ারের ট্রান্সফরমার 1 টি !
4 টি যেকোন মানের রেকটিফায়ার ডায়োড !
পোলারিস্ট ক্যাপাসিটর C1 = 2200uF 25V !
পোলারিস্ট ক্যাপাসিটর C3 = 10uF 35V !
নোনপোলারিস্ট ক্যাপাসিটর C2 যার কোড 104 !
একটি রেগুলেটর আইসি যার মান 7812 !
এবার নিচের চিত্রের মত সংযোগ দিন !
TTC Tunesতবে আপনার কাছে যদি 12V-0-12V 3A অথবা 3000mA এর ট্রান্সফরমার থাকে থাকে তাহলে 2 টি রেকটিফায়ার ডায়োড দিয়ে সিটি কানেকশন করলেই হবে !TTC Tunesআপনার যদি 5 ভোল্ট , 6 ভোল্ট , 8 ভোল্ট , 9 ভোল্ট রেগুলেটেড ভোল্টেজ দরকার হয় তহলে 7805, 7806, 7808, 7809 নম্বরের রেগুলেটর আইসি ব্যবহার করতে পারবেন ! এই সার্কিটটির সর্বোচ্চ ইনপুট ক্ষমতা 3A এবং সর্বোচ্চ আউটপুট ক্ষমতা 1A . আইসির সাথে ভালোমানের হিট সিংঙ্ক লাগাতে ভুলবেন না !

আনলিমিটেড আলো জ্বালান LED বাল্ব দিয়ে তাও আবার ব্যাটারীতে চার্জ দেওয়া ছারা !

এবার আপনিও পারবেন আনলিমিটেড আলো জ্বালাতে. লোড শেডিং এর কারনে আপনার ছোট ভাই বোন Study করতে পারে না ? এবার লোড শেডিং কে তাদের জীবন থেকে তুলে দিন! এর জন্য আপনাকে কয়েকটি জিনিস সংগ্রহ করতে হবে!
  • 1. 200 গ্রাম কাপর ধোয়ার ডিটারজেন্ট
  • 2. 100 গ্রাম কাপর ধোয়ার সোডা
  • 3. 50 গ্রাম পান দিয়ে খাওয়ার চুন
  • 4. 1.5 ভোল্টের 6 টি পচা বা নষ্ট ড্রাই সেল ব্যাটারী
  • 5. 6 টি সাদা আলোর LED বাল্ব
  • 6. 400 গ্রাম পানি.

প্রথমে

  • পানি, সোডা, ডিটারজেন্ট, ও চুন একটি পাত্রে মিশ্রন করুন! ভালোভাবে মিশ্রন হয়ে গেলে 6 টি আলাদা পাত্রে সমান পরিমানে মিশ্রনটি ঢালুন. এক্ষেত্রে আপনি ছোট প্লাস্টিকের কৌটাকে পাত্র হিসাবে ব্যাবহার করতে পারেন!
  • এখন 6 টা ব্যাটারীকে সিরিজে সংযোগ দিন! অর্থাত্‍, 1ম ব্যাটারীর পজেটিভের সাথে 2য় ব্যাটারীর নেগেটিভ সংযুক্ত করুন, এভাবে, 2য় এর সাথে 3য়, 3য় এর সাথে 4র্থ, 4র্থ এর সাথে 5ম, ও 5ম এর সাথে 6ষ্ঠ ব্যাটারীর পজেটিভ এর সাথে নেগেটিভ এর সংযোগ দেন. তাহলে 1ম ব্যাটারী থেকে নেগেটিভ ও 6ষ্ঠ ব্যাটারী থেকে পজেটিভ এই দুই লাইন আউটপুট হিসাবে পাবেন.
  • এখন 6 টি বাল্ব এর সংযোগ প্যারালালে দিন! এক্ষেত্রে প্রতিটি LED বাল্বের দিকে লক্ষ্য করলে দেখবেন যে, এদের 2 টি করে পিন আছে. একটা লম্বা আর একটা একটু খাটো. লম্বা পিন সব গুলো এক সাথে সংযোগ করে দিন. এবং সব গুলো খাটো পিন এক সাথে সংযোগ করুন.
  • এখন 1ম ব্যাটারী থেকে নেগেটিভ লাইন বাল্বের খাটো পিন গুলিতে ও 6ষ্ঠ ব্যাটারী থেকে পজেটিভ লাইন নিয়ে এসে বাল্বের লম্বা পিন গুলিতে লাগান.
  • এবার 6 টি ব্যাটারী একটা একটা করে 6 টি কৌটাতে ডুবিয়ে রাখুন. দেখবেন আলো জ্বলতেছে.

একটু লক্ষ্য করুন

  • 1. মিশ্রন বানানোর সময় মিশ্রনে হাত দিবেন না!
  • 2. বাল্ব গুলো সংযোগ করার আগে সুবিধে মত স্থানে সেট করে নিন!
  • 3. পাত্রের ভিতর ব্যাটারী পুরোটা ডুবাবেন না. যেকোন এক প্রান্ত বের করে রাখবেন.
  • 4. 10, 15 দিন পর পর ব্যাটারীর তারে হাত দিয়ে টেনে দেখুন, ঠিক আছে না ছিরে গেছে!
  • 5.বাল্বে যদি সুইচ লাগান তাহলে ডিসি সুইচ লাগাবেন.
  • 6. এভাবে আপনি ছয় মাস চালাতে পারবেন. ছয় মাস পরে ব্যাটারী ও দ্রবন পরিবর্তন করতে হবে.
  • 7. আপনি ইচ্ছে করলে ব্যাটারী, বাল্ব ও দ্রবনের পরিমান বারাতে পাবেন. ভালো থাকবেন!

আসুন, ক্যাপাসিটরের কোড বের করি!

যাপাসিটরের কাজ হচ্ছে চার্জ ধরে রাখা! ক্যাপাসিটান্স বেশি মানে সেটি বেশি চার্জ ধরে রাখতে পারে ! ক্যাপাসিটান্স পরিমাপ করা হয় ফ্যারাড দিয়ে, যার প্রতিক F. যাইহোক, 1F এই মান খুব বেশি ! সুতরাং কম মানের ক্যাপাসিটান্সের আগে আমরা Prefixes ব্যবহার করব ! তিন ধরনের Prefixes আমরা ব্যবহার করতে পারি µ (micro), n (nano) এবং p (pico).
  • µ মানে 10-6 (millionth), সুতরাং, 1000000µF = 1F
  • n মানে 10-9 (thousand- millionth), সুতরাং 1000nF = 1µF
  • p মানে 10-12 (million- millionth), সুতরাং 1000pF = 1nF
অর্থাত্‍
  • 1nF = 1000PF,
  • 1µF = 1000000PF

দুই ধরনের ক্যাপাসিটর আছে

একটি পোলারিষ্ট আর আরেকটি হল,আনপোলারিষ্ট !
অর্থাত্‍ এক ধরনের ক্যাপাসিটর আছে যার অ্যানোড ক্যাথোড আছে এটি হল পোলারিষ্ট ক্যাপাসিটর ! আর আরেক ধরনের ক্যাপাসিটর আছে যার কোন অ্যানোড ক্যাথোড নেই এটি হল আনপোলারিষ্ট ক্যাপাসিটর ! পোলারিষ্ট ক্যাপাসিটরে কোড ব্যবহার করা হয় না ক্যাপাসিটান্সের মান ব্যবহার করা হয় তাই এটি ইলেকট্রনিক্সের দোকানে সহজে পাওয়া যায়. পোলারিষ্ট ক্যাপাসিটরের চিত্র ও প্রতিক দেখুন!


আনপোলারিষ্ট ক্যাপাসিটরে ক্যাপাসিটান্সের মান ব্যবহার করা হয় না, কোড ব্যবহার করা হয় ! এটিও দোকানে পাওয়া যায় কিন্তু ক্যাপাসিটান্সের মান অনুযায়ী পাবেন না, কোড অনুযায়ী পাবেন ! আমরা যারা হবিষ্ট নেট থেকে অনেক সার্কিট খুজে পাই, কিন্তু ওইসব সার্কিটে যে সব ক্যাপাসিটর ব্যবহার করা হয় সেগুলোর কোড দেওয়া থাকে না, ক্যাপাসিটান্সের মান দেওয়া থাকে ! আর দোকানীরা ক্যাপাসিটান্সের মান অনুযায়ী আনপোলারিষ্ট ক্যাপাসিটর দিতে পারে না, কারন তারা আনপোলারিষ্ট ক্যাপাসিটরের ক্যাপাসিটান্সের মান বোঝে না, তারা কোড বোঝে ! তাই আপনিও ক্যাপাসিটরের অভাবে ওই সার্কিটটি তৈরী করতে পারেন না ! যেমন আমি 2006 সালে একটি FM ট্রান্সমিটার তৈরী করতে চেয়েছিলাম কিন্তু এই ক্যাপাসিটরের অভাবে পারি নাই! কারন সার্কিটে যেই মানের ক্যাপাসিটর দেওয়া আছে সেই মান দোকানীরা বোঝে না ! অনেক কষ্ট করে আমি এই মান থেকে কোড বের করা শিখেছি, আর তারপর ওই মানের ক্যাপাসিটর রেডিও মেকারের দোকানে অনেকগুলো পেয়েছিলাম ! আর তখনি আমি FM ট্রান্সমিটার তৈরী করতে পেরেছিলাম ! যাই এবার আমি আপনাদের শিখাবো কিভাবে ক্যাপাসিটান্সের মান থেকে কোড বের করতে হয় !
  • প্রথমে ক্যাপাসিটান্সের মান যেই Value তেই দেওয়া থাক না কেন, আপনি PF Value তে বের করে নিবেন!
  • এবার PF Value তে যে মান পাবেন, তার প্রথম ও দ্বিতীয় সংখ্যা পাশাপাশি লিখবেন!
  • এবার তৃতীয় সংখ্যা থেকে যতগুলো শুন্য পাবেন তা হিসাবে প্রথম ও দ্বিতীয় সংখ্যার মান যেখানে লিখাছেন তার পাশে লিখুন!
যেমন ধরুন, একটি ক্যাপাসিটরের মান দেওয়া আছে 100nF ! এর কোড বের করতে হলে 100nF কে pF করতে হবে! অর্থাত্‍ 100nF = 100000pF. প্রথম ও দ্বিতীয় সংখ্যাকে পাশাপাশি বসালে হবে 10 ! তৃতীয় সংখ্যা থেকে 4 টা শুন্য আছে তাই 10 এর পাশে 4 বসবে ! অর্থাত্‍ এই ক্যাপাসিটরের কোড হবে 104 ! 104 PF বলা যাবে না ! কারন এটি হল কোড !
চিত্র ও প্রতিক দেখুন!


একটু লক্ষ্য করুন,
  • 1nF = 1000PF,
  • 1µF = 1000000PF
  • সিরামিক ও মাইলার বা মাইকা ক্যাপাসিটরের কোড বের করতে হবে !
  • ক্যাপাসিটারের Value যদি pf এ দেওয়া থাকে তাহলে শুধু কোড বের করবেন! তবে ক্যাপাসিটারের Value যদি দুই সংখ্যার হয় তাহলে কোড বের করার দরকার নেই! যেমন 10pf এক্ষেত্রে এর কোড হবে 10

আসুন চোর ধরি !

এর জন্য নিচের কম্পোনেন্টগুলো সংগ্রহ করুন !
  • 1. রেজিস্ট্যান্স 10 কিলোওহম যার কালার হল , বাদামী কালো কমলা সোনালী !
  • 2. রেজিস্ট্যান্স 68 কিলোওহম যার কালার হল , নীল ধুসর কমলা সোনালী !
  • 3. রেজিস্ট্যান্স 1 কিলোওহম যার কালার হল , বাদামী কালো লাল সোনালী !
  • 4. দুইটি 0.01uF এর ননপোলারিস্ট ক্যাপাসিটর যার কোড হল 103 ! অর্থাত্‍ 103 নাম্বারের pf !
  • 5. পোলারিস্ট ক্যাপাসিটর 1uF/15V একটি !
  • 6. টাইমার আইসি 555 নাম্বারের একটি !
  • 7. স্পিকার 8 ওহম 0.5 ওয়াটের একটি ! তবে আপনি রেডিও এর স্পিকারও ব্যবহার করতে পারবেন
  • 8. 36 গেজের তামার তার পরিমান মত ! তবে আপনি বাজার থেকে এক টাকা বা দুই টাকা দামের তার কিনে ওখান থেকে একটা গেইজ খুলে নিতে পারেন !
এবার নিচের চিত্রের মত করে সংযোগ দিন !
TTC Tunes555 আইসিটির পিন নম্বর দেখুন !TTC Tunesচিত্রে দেখুন চিকন যেই তার আছে সেটি আপনার ঘরের দরজার পিছনে এমন ভাবে সেট করুন যেন দরজা খোলার সাথে সাথে ওই চিকন তার ছিরে যায় ! আর ওই তার ছিরে যাওয়ার সাথে সাথে এক কিলোহার্জের একটা শব্দ হবে যেটি শোনার সাথে সাথে আপনার ঘুম ভেংগে যাবে এবং জানতে পারবেন কে দরজা খুললো !
একটু লক্ষ্য করুন :
  • এই সার্কিটে ব্যবহৃত রেজিস্ট্যান্সগুলো 1/4 ওয়াটের !
  • এই সার্কিটটি 5 হতে 15 ভোল্টে চলবে ! তবে আপনি 6 ভোল্ট 9 ভোল্ট ও 12 ভোল্টের যেকোন ব্যটারী ব্যবহার করতে পারবেন !
  • আইসির এক নম্বর পিনে নেগেটিভ ও আট নম্বর পিনে পজেটিভ ভোল্টেজ প্রবেশ করাতে হবে !
  • আইসির চার নম্বর পিনে চিকন তারের এক প্রান্ত ও এক নম্বর পিনে অপর প্রান্ত লাগাতে হবে !
  • ভুল কানেকশনের কারনে আইসি নষ্ট হলে আমি দায়ী নই !

আসুন LED টিউব লাইট তৈরী করি !

এর জন্য নিচের কম্পোনেন্ট গুলো সংগ্রহ করুন :
  • 1. 30 টা 1/4 ওয়াটের সাদা আলোর LED বাল্ব !
  • 2. একটা নোনপোলারিস্ট ক্যাপাসিটর যার মান 0.22uF 400V ! তবে এই ক্যাপাসিটর হয়তো দোকানীরা চিনবে না ! এর জন্য আপনাকে এই ক্যাপাসিটরের কোড ব্যবহার করতে হবে ! এর কোড হল 224 ! অর্থাত্‍ দোকানদার কে বলতে হবে 224 4 400V pf এর কথা !
    এর চিত্র দেখুন !
    TTC Tunesতবে 224 এর শেষে J, K ইত্যাদি লেখা থাকতে পারে !
  • 3. একটি 1 ওয়াটের 1 কিলোওহমের রেজিস্ট্যান্স যার কালার হল বাদামী কাল লাল সোনালী !
TTC Tunes
  • 4. একটা সুইচ !
এবার চিত্রের মত করে সংযোগ দিন !
TTC Tunesচিত্র বুঝতে অসুবিধে হলে নিচের লেখা দেখুন :
  • প্রথমে 30 LED থেকে 2 টা করে LED নিয়ে 15 টা ভাগ করুন !
  • LED গুলো লক্ষ্য করে দেখুন এর পিন লম্বা ও এক পিন খাটো ! চিত্র দেখুন ! এবার প্রতিটা ভাগের 2 টা LED এর মাঝে এমন ভাবে সংযোগ দিন যেন একটার লম্বা পিন অপরটার খাটো পিনের সাথে এবং একটার খাটো পিন অপরটার লম্বা পিনের সাথে সংযুক্ত হয় ! এভাবে 15 টা সংযোগ তৈরী করুন !
TTC Tunes
  • এবার এদের মাঝে সিরিজ কানেকশন দিন !
  • এরপর সিরিজ সার্কিটের এক প্রান্তে 224 400v ক্যাপাসিটর ও অপর প্রান্তে 1 কিলোওহম রেজিস্ট্যান্স সংযুক্ত করুন !
কাজ শেষ !

সহজ করে বানান ক্যাম্পাস এফ এম রেডিও ষ্টেশন আর শুনুন মোবাইল ফোনে। এটা অনেক কাজের কাজী

এটা দিয়ে কি কি করা যাবে-

  • ১. ল্যাপটপ/পিসি র সকল গান / অডিও ফাইল সম্প্রচার করা যাবে
  • ২. ক্লাস রুমে এটি চালু করে ক্যাম্পাসের যে কোন স্থান/ক্যান্টিনে বা গাছ তলায় বসে শিক্ষকের লেকচার নিজের মোবাইল ফোনে শোনা যাবে এবং রেকর্ড করা যাবে।
  • ৩. স্বল্প দূরত্বে একাধিক বন্ধুর সাথে ফ্রি কথা বলা যাবে, স্বল্প দূরত্বে অবস্থানরত নিজের আপন জনের সাথে রাত ভর ফ্রি কথা বলা যাবে।( রাতে রেন্জ প্রায় দিগুন হয় )
  • ৪. ক্যাম্পাসের জরুরী যে কোন নোটিশ পরিবেশন করা যাবে।
  • ৫. নিজের লাইভ ভয়েজ সম্প্রচার করা যাবে।
  • ৬. পিকনিক/ শিক্ষা সফরে অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা যাবে। ।
  • ৭. যেকোন বিল্ডিং (১তলা হতে ১২ তলা) এর ভিতর দূদান্ত কাজ করে।

যা যা লাগবে-

১. একটি এফ এম ট্রান্সমিটার মাইক্রোফোন।( যা দেশের সব জেলাতেই ইলেকট্রনিক্স দোকানে পাওয়া যায় মুল্য=১০০-৪০০টাকা )
২. ১টি ট্রানজিষ্টর 2N2219A / 2N3866( যা ঢাকা নবাবপুর ইলেকট্রনিক্স মার্কেটে পাবেন দাম=৩০-৫০টাকা )
৩. ২টা রেজিষ্টর 10K ( যে কোন ইলেকট্রনিক্স দোকানে পাবেন দাম=২-৪টাকা )
৪. ১টি  USB Port Pin ( যে কোন ইলেকট্রনিক্স দোকানে পাবেন দাম=১৫-২০টাকা বা যে কোন ডাটা কেবল/               USB চার্জার এর থেকে নিতে পারেন )
৫.  ১টি টেলিস্কপ এন্টেনা ( এন্টেনা অনেক উচু এবং USB Port Pin এর স্থলে ৯/১২ ভোল্ট ব্যাটারী লাগালে ১ কি:মি রেন্জ হবে )
৬. ষ্টেরিও পিন ( যে কোন ইলেকট্রনিক্স দোকানে পাবেন দাম=৫-১০টাকা ) বা নষ্ট হেডফোন থেকে নিতে পারেন।
৭. ল্যাপটপ/পিসি মাইক্রোফোন ( অপশনাল ) দাম=১০০-২০০টাকা।

যে ভাবে করবেন- চিত্র দেখুন-

একটি এফ এম ট্রান্সমিটার মাইক্রোফোন এর কভার খুলে সার্কিট টি নিতে হবে , সার্কিট এর লাল বৃত্ত ট্রানজিষ্টরটি খুলে 2N2219A / 2N3866 যে কোন একটি লাগাতে হবে(সার্কিট এর এন্টেনা তার ও কয়েলের কাছে যে ট্রানজিষ্টরটি থাকে) ,  এরপর সার্কিট এর লাল বৃত্ত মাইক্রোফোনটি খুলে ঐ স্থানে মাইক্রোফোন+ এ ২টি রেজিষ্টর 10K লাগাতে হবে(গোল মাইক্রোফোন এ ২টা পয়েন্ট থাকে ।যে পয়েন্ট টা সার্কিট এর বডি বা – এ তে লাগানো সেটা- অন্যটা+) । ২টা রেজিষ্টর 10Kর ২মাথায় ২ তার দিয়ে ষ্টোরিও পিন এর পাশের ২ পয়েন্টে লাগাতে হবে, মাইক্রোফোন- হতে তার দিয়ে ষ্টোরিও পিন এর বডি বা বড় অংশে লাগাতে হবে , এই ষ্টোরিও পিনটি ল্যাপটপ/পিসির হেডফোন সকেটে ঢুকবে।সার্কিট এর ব্যাটারী  সংযোগ হতে + ও- পয়েন্ট হতে ২টি তার USB Port Pin এ লাগাতে হবে( ডাটা কেবল/ USB চার্জার এর এক মাথা কাটলে দেখবেন ভিতরে ৪টি তার আছে লাল তারটি + আর সাদা/কাল তারটি – যা সার্কিট এর ব্যাটারী  সংযোগ এ লাগাতে হবে,এটাই সার্কিট এর  পাওয়ার সাপ্লাই। সার্কিট এর এন্টেনা লম্বা তার এর স্থলে ১টি টেলিস্কপ এন্টেনা লাগাবেন( অন্য যেকোন এন্টেনা লাগাতে পারবেন)। সার্কিট এর অন/অফ সুইচ দিয়ে এটি অন/অফ করতে পারবেন। খুব ছোট সুন্দর একটি কেসিং বানিয়ে নিন।  ল্যাপটপ/পিসির ভলিউম এ্যাডযাষ্ট করে নিবেন তাহলে ক্রীষ্টাল ক্লিয়ার সাউন্ড পাবেন। এরপর আপনার মোবাইল ফোনে এফ এম রেডিওতে শোনা যাবে এবং রেকর্ড করা যাবে।ল্যাপটপ/পিসি নষ্ট হবে না  ১০০০০০০% ।

শিশুদের পুরাতন/ভাঙ্গা রিমোট খেলনা গাড়ি দিয়ে তৈরি করুন অসাধারণ একটি প্রজেক্ট

কি এবং কিভাবে-

এটা একটি শিশুদের পুরাতন/ভাঙ্গা বা ফেলে দেওয়া রিমট খেলনা গাড়ী দিয়ে ত্যরি অতি সহজ রিমট কন্টলার, যা দিয়ে রিমট কন্টোল এর মাধ্যমে বাড়ীর যেকোন ফ্যানের গতি কম বা বেশি/লাইট অফ-অন,এলারার্ম,দরজা খোলা-বন্ধ বা বিভিন্ন কাজে ব্যাবহার করা যায়।আজ অবদি এরকম কেউ করেছে বলে আমার জানা নাই।

যে ভাবে মাথায় এলো-

ঢাকাতে অবষ্থানরত আমার অতি আদরের গাড়ী পাগল ভাগ্নে অরিত্রর ভাঙ্গা রিমট খেলনা গাড়ীর স্তুপ  দেখে, কেননা আমার ভাগ্নের যত তার গাড়ির প্রতি উৎসাহ ঠিক তার দ্বিগুণ উৎসাহ তার গাড়ী ভাঙ্গার প্রতি। একদিন মাথায় এলো যে তার ভাঙ্গা রিমট খেলনা গাড়ী দিয়ে সহজে ভাল কিছু ত্যরি করা সম্ভব কি না। ‌পরে একটি ভাঙ্গা পুরাতন রিমট খেলনা গাড়ী দিয়ে এটি ত্যরি করি। তাই আজ এই প্রজেক্টটি গাড়ী পাগল ভাগ্নে অরিত্র কে উপহার দিলাম। আপনারা সবাই অরিত্রর জন্য শুভ কামনা জানাবেন।

যা যা লাগবে-

  • ১. একটি ভাঙ্গা /পুরাতন রিমট খেলনা গাড়ীর মটর সহ সার্কিট বোর্ড ও রিমট কন্টোল অংশটি।
  • ২. পুরাতন/নতুন মোবাইল ফোনের চার্জার।
  • ৩. পুরাতন/নতুন মোবাইল ফোনের ভাইব্রেটর।(মোবা
  • ইল ফোন সার্ভিসিং /পার্টস এর দোকানে পাবেন দাম=১৫-২৫ টাকা)
  • ৪. পুরাতন/নতুন মোবাইল ফোনের ব্যাটারী।
  • ৫. সিলিং ফ্যানের ইলেকট্রনিক রেগুলেটর।
  • ৬. ১টি প্লাষ্টিকের বক্স।
  • ৭. কিছুটা টিন/তামার পাত।
  • ৮. ১” শক্ত তার বা আলপিন।
  • ৯. সুপার গ্লু।

যে ভাবে করবেন-


প্রথমেই একটি ভাঙ্গা /পুরাতন রিমট খেলনা গাড়ীর মটর সহ সার্কিট বোর্ডটি খুলে ফেলুন,সামনের মটরের মাথার সাথে রেগুলেটরের মাথা সমন্তরালে শক্ত করে লাগান এবং মটর ও রেগুলেটর বক্স এর সাথে এমন ভাবে লাগান যেন মটর ঘুরলে রেগুলেটরের মাথার নব ছাড়া অন্য অংশ না ঘোরে,রেগুলেটরের দুইটি তার এর একটি ফ্যান এ আর একটি ঘরের ফ্যানের সুইচ এ সংযোগ করুন।পিছনের মটরটি খুলে ঐ স্থানে ভাইব্রেটর লাগান,ভাইব্রেটর এর মাথার দিকে টিন/তামার পাত এর দুটি অংশ এমন ভাবে স্থাপন করুন যেন ভাইব্রেটর ঘুরলে পাত দুইটি সংযোগ পায় আবার উল্টা ঘুরালে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়,ভাইব্রেটর এর সাথে একটি আলপিন/শক্ত তার লাগান যেন পাত দুইটি সংযোগ পেলে আর বা পুরোটা না ঘুরতে পারে,পাত দুটি থেকে দুটি তার ঘরের লাইটের সুইচ এ সংযোগ দিন তাহলে সুইচ বা রিমট দিয়ে দুই ভাবে লাইট অফ বা অন করা যাবে(এই অংশ টা পিছনের মটর দিয়েও করতে পারবেন শুধু একটু বুদ্ধি প্রয়োগ করুন)।সার্কিট বোর্ডটির ব্যাটারী সংযোগ এর স্থলে পুরাতন/নতুন মোবাইল ফোনের চার্জার লাগান এবং বিদ্যুৎ সংযোগ দিন।সার্কিট বোর্ডটির সাথে যে এন্টেনা বা এন্টেনা তার লাগানো আছে সেটাই ব্যাবহার করুন। সার্কিট বোর্ডটির অ প্রয়োজনিয় সংযোগ গুলি কেটে দিন।
রিমট কন্টোল অংশটির ব্যাটারীর সংযোগে একটি পুরাতন/নতুন মোবাইল ফোনের ব্যাটারী সংযোগ করুন এবং দুটি তার বাহিরে বের করে রাখুন যাতে ব্যাটারীটি চার্জ করতে পারেন। রিমোট কন্টোলটির একটি নব উপর নিচ করলে লাইট অফ/অন হবে আরেকটি নব ডানে বা বায়ে ঘুরালে ফ্যানের গতি কম বা বেশি হবে। এটা বছরের পর বছর চলতে থাকবে সহজে নষ্ট হবে না।
সমস্যা হলে আমি পাশে আছি।
ধন্যবাদ সবাইকে।
দেশকে ভালবাসুন
মাদক কে না বলুন

আসুন ট্রান্সমিটার তৈরি করি! [পর্ব-০২] :: আপনার পছন্দের গান 600 Feet এর মধ্যে প্রচার করার জন্য ভাল মানের একটি FM ট্রান্সমিটার তৈরি করুন!

তার আগে বলে নিই এটা দিয়ে কি কি করা যাবে :
  • আপনার মোবাইল, পিসি বা ল্যাপটপে বাজানো গান বিনা তারে FM Radio তে বাজাতে পারবেন !
  • আপনার Car এর ভিতর মোবাইল দিয়ে গান বাজিয়ে সেটি Car এর FM Radio তে শুনতে পারবেন !
  • আপনার গিটারের সাথে এটি কানেক্ট করে গিটারের শব্দ FM Radio তে শুনতে পাবেন !
  • এর জন্য আপনাকে কোন FM মাইক্রোফোন কিনতে হবে না ! শুধু নিচের কম্পোনেন্ট গুলো সংগ্রহ করুন :
    • 1. BC547 এই নাম্বারের ট্রানজিস্টর 2 টি !
    • 2. ক্যাপাসিটর 10pf যার কোড হল 10 ! অর্থাত্‍ 10 নাম্বারের pf 2 টি !
    • 3. ক্যাপাসিটর 22n যার কোড 223 এই নাম্বারের pf 1 টি
    • 4. ক্যাপাসিটর 1n যার কোড 102 এই নাম্বারের pf 1 টি
    • 5. ক্যাপাসিটর 100n যার কোড 104 এই নাম্বারের pf 1 টি
    • 6. ক্যাপাসিটর 39p যার কোড 39 এই নাম্বারের pf 1 টি
    • 7. রেজিস্ট্যান্স 330 ওহম 2 টি , যার কালার কমলা কমলা বাদামী সোনালী
    • 8. রেজিস্ট্যান্স 470 ওহম একটি যার কালার হলুদ বেগুনি বাদামী সোনালী
    • 09. রেজিস্ট্যান্স 47 কিলোওহম একটি , যার কালার হলুদ বেগুনি কমলা সোনালী
    • 10. রেজিস্ট্যান্স 150 কিলোওহম একটি , যার কালার বাদামি সবুজ হলুদ সোনালী
    • 11. ট্যান্ক সার্কিট বা RF কয়েল একটি ! এটি আপনি নিজেই তৈরী করতে পারবেন ! 20 অথবা 22 গেজের তামার তার একটি পেনসিলের উপর রেখে 6 থেকে 8 পাক দিয়ে এটি তৈরী করতে পারবেন ! মোটর ওয়েন্ডিং এর দোকান থেকে এই তামার তার সংগ্রহ করতে পারবেন !
    • 12. ক্যাপাসিটর 47p যার কোড 47 এই নাম্বারের pf 1 টি
    • 13. একটি ইলেক্ট্রিক মাইক্রোফোন ! এটি পুরাতন ক্যাসেট প্লেয়ার থেকেও সংগ্রহ করতে পারবেন !
    • 14.একটি ছোট লাল আলোর LED .
    • 15.একটি ছোট সুইচ
    • 16. দুইটি পেনসিল ব্যাটারী !
    • 17. 35 থেকে 40 সেমি তার !
    এগুলো সংগ্রহ করে নিচের চিত্রের মত করে সংযোগ দিন !
    TTC Tunes আপনি যদি মনে করেন যে লাল LED আপনার ব্যাটারীর চার্জ নষ্ট করবে তাহলে ওটা বাদ দিতে পারেন !
    TTC Tunes সংযোগ দেওয়া হয়ে গেলে যেই ডিভাইস থেকে আপনি গান ট্রান্সমিট করতে চান ওটার Audio output লাইন এর সাথে সার্কিটের Audio input এর সংযোগ দিন ! এবার FM Radio চালু করে 106 থেকে 108 মেগাহার্জের যেকোন একটি স্থানে রাখুন ! এরার সার্কিটের কয়েলের এক পাশে হাত দিয়ে আস্তে আস্তে নারাচারা করুন ! তাহলেই দেখবেন আপনার FM Radio তে ওই গান পরিস্কার ভাবে শোনা যাইতেছে যেটি আপনি ট্রান্সমিট করতেছেন ! আপনি যদি অন্য Radio তে শুনতে চান তাহলে যেই মেগাহার্জে আপনার Radio তে গান বাজতেছে সেটি সিলেক্ট করুন ! আপনি যেই ডিভাইস দিয়ে সার্কিটে গান প্রবেশ করিয়েছেন তার সাউন্ড একটু কম দিবেন ! তা না হলে অতিরিক্ত বেজের করানে Radio তে সাউন্ড ভাল শোনাবে না ! আপনার সাউন্ড সিস্টেমে যদি ভলিউম কমানোর সিস্টেম না থাকে বা অল্প সাউন্ডেই অতিরিক্ত বেজ চলে আসে যার ফলে ট্র্যান্সমিট করা সাউন্ড Radio তে পরিস্কার শোনা যায় না , তাহলে 100k মানের একটি ভেরিয়েবল রেজিস্ট্যান্স লাগিয়ে ইনপুট লাইলেই সাউন্ড কন্ট্রোল করে নিতে পারেন !
    TTC Tunes এই ট্র্যান্সমিটারের এন্টিনা হিসাবে 2 হাত তার ব্যাবহার করলে 150 ফিট এর মত দূরুতে Radio তে শোনা যাবে ! আপনি যদি ভাল মানের এন্টিনা ব্যাবহার করেন তহলে এটি 600 ফিট দূরুত্ব পর্যন্ত ট্র্যান্সমিট করতে পারবে ! রেডিও তে যেই এন্টিনা থাকে আপনি সেটিও ব্যাবহার করতে পারবেন !

    ইউনিভার্সাল কোড মাস্টার REMOTECONTROOL এর জন্য ।

    BRANDCODE
    OLYMPIC009,057,058
    DIGITEC214,150,147
    FUJITSU048
    BAILE016,025,012,019,026,027,028,029,030,031,042
    BENQ294
    BEIJING008,012,011,019,016,023,024,025,027,028,029,030,031,033,040,043,050,053,056,026,079,091,039,042,051,021,122,126,233,265,298,351,376
    CAILING102
    CHANGHAI011,025,016,123
    DIGITECH214,150,147
    HISENSE000,006,007,008,010,014,015,025,045,046,057,102,103,105,107,115,116,128,129,130,131,138,139,171,172,173,174,185,186,187,188,189,190,191,224,225,233,265,266,269,270,271,273,274,299,304,305,306,307,309,318,319,339,340,341,342,348
    HAIER103,105,112,118,119,175,178,185,186,187,188,201,205,206,218,272,356,380
    HITACHI007,015,014,027,000,006,008,010,048,179,228,373,701
    BRANDCODE
    HITCHI007,011,015,023,024,028,033,034,
    INTEL213
    JVC089,161,
    KONKA011,017,029,032,034,054,067,069,071,075,076,077,078,079,080,081,107,113,117,157,163,164,165,177,210,235,250,251,252,253,254,255,256,257,301,302,303,321,323,324,345,385,386,392
    LG024,040,098,043,140,259,260,261
    MITSUBISHI011,051
    NIKON009057,058
    PANDA001,011,016,021,022,023,024,025,026,028,033,040,043,053,056,009,057,058,,051,062,073,079,089,091,061,124,125,181,203,204,208,263,264,296,101
    POLYTRON151,152,214,
    PANASONIC(NATIONAL)001,002,014,015,020,021,022,059,066
    PHILIPS013,023,024,039,040,043,141,241,242,377,378
    SHARP003,018,016,025,135,136,137,371
    SONY041,049,005,094,106,148,237,238,239,240
    SAMSUMG008,011,016,021,024,025,033,037,039,040043,050,051,091,113,123,375,376
    SANYO008000,007,014,015,033,035,053,056,079,105,132,133,134,202,223,352,354
    TAISAN011,016,025,042,038,031,030,029,028,027,
    TOBO016,025,033,053,056,077,079,101,103
    TOSHIBA000,014,016,027,033,053,056,007,008015,028,030,089,090,091,079,159,285,286,287,355
    TCL051,053,068,071,073,082,083,084,085,110,111,144,156,199,209,216,243,244,245,246,247,248,249,313,314,315,316,317,320,343,344,349,350,382,383,384
    FULI047
    BRANDCODE
    HAIYAN011,023,024,033,040,043,053,056,079
    IMPERIAL CONE033,053,056,012,019,025,026,027,028,029,030,031,042,079
    KOKGQUE011,016,023,024,025,033,040,041,043,124
    DETRON212
    DONGLIN077
    FEIYAN033,053,059,079








    OTHER BRAND036,044,057,073,077.097,101,102,103,104,106,114,178,

    293,328,329,330,331,332,333,334,335,393,394,395

    সহজে বৈদ্যুতিক এনাজি বা ইউনিট নির্নয় করার পদ্ধতি

     আমাদের বাসা বাড়িতে আমরা কি পরিমান বিদুৎ ব্যবহার করছি আর কি পরিমান বিল দিচ্ছি তা কি কখন ভেবে দেখেছি? তাই আজ আমি এটি সহজে বের করার উপায় বর্ননা করব।
    প্রথমে দেখব বাসা বাড়িতে আমরা যেসব যন্ত্রপাতি ব্যবহার করি সেগুলো কী পরিমান বিদুৎ খরচ হচ্ছে। সাধারন একটি নমুনা নিচে দেওয়া হল-
    • ১.লাইট = ১৫-২০০w
    • ২.ফ্যান = ৫০-৮০w
    • ৩.টেলিভিশন = ২৫-১৫০w
    • ৪.ডেক্সটপ কম্পিউটার = ৮০-২৫০w
    • ৫.ল্যাপটপ = ২০-৬০w
    • ৭.রেফিজারেটর = ৮০-২০০w
    • ৮.এসি =১০০০-৩০০০w
    • ৯.আয়রন =৫০০-১০০০w
    • ১০.পাম্প মোটর =১/৮-৩ HP
    এবার মুল আলোচনায় আসি।
    বৈদ্যুতিক এনার্জি বের করার সুত্র হল-
    W=V*I*T  watt-sec.
    এখানে, w = বৈদ্যুতিক এনাজি
    v = ভেল্টেজ
    I= অ্যামপিয়ার
    T = সময়
    আবার, পাওয়ার P=VI
    অথাৎ পাওয়ার ও সময়ের গুনফলই হচ্ছে বৈদ্যুতিক এনাজি।
    বৈদ্যুতিক এনাজির একক হচ্ছে কিলোওয়াট-আওয়ার (Kwh) বা ইউনিট।
    তাহলে আমাদের প্রধান কাজ হল পাওয়ার বের করা
    সিঙ্গেল ফেজের ক্ষেত্রে পাওয়ার P=V*I÷1000 KW
    থ্রি ফেজের ক্ষেত্রে পাওয়ার P=V*I*√3÷1000 KW
    তাহলে পাওয়ার বের করার পর সময়  গুন করলে আমরা ইউনিট পেয়ে যাব।
    উদাহরন : একটি বাসায় ৩০ওয়াটের ৫ টি লাইট দৈনিক ৮ ঘন্টা, ৬৫ওয়াটের ৩ টি পাখা দৈনিক ১২ ঘন্টা ,৫০ওয়াটের ১টি টেলিভিশন দৈনিক ১০ ঘন্টা ,এবং পানির পাম্প ১/৮ ঐচ মোটর দৈনিক ৩ ঘন্টা করে চলে এবং লাইন ভোল্টেজ ২২০, তাহলে ঐ বাসায় ঐ মাসের বিদুৎ বিল কত ইউনিট হবে?
    সামাধান:
    ৩০ ওযাট লাইটের জন্য : W1=30*5*8=1200 wh
    ৬৫ ওয়াট পাখার জন্য : W2=65*3*12=2340 wh
    ৫০ ওয়াট টেলিভিশনের জন্য: W3=50*1*10=500 wh
    ১/৮ HP মোটরের জন্য : W4=(1/8)*746*3=279.75 wh
    কারন, ১ ঐচ=৭৪৬ ওযাট
    ১ দিনে মোট এনার্জি খরচ = W1+ W2+ W3+ W4
    =1200 wh+2340 wh+500 wh+279.75 wh
    =4319.75 wh
    =(4319.75 ÷ 1000)kwh
    =4.32 Kwh
    ৩০ দিনে মোট খরচ হয় =৩০*৪.৩২ Kwh
    =১২৯.৬ Kwh (ইউনিট)

    Saturday, June 22, 2013

    Motor Protection

    একটি ডিসি মোটর ব্যাপকভাবে একটি সুনির্দিষ্ট গতি নিয়ন্ত্রণ এবং একটি ধ্রুবক ঘূর্ণন সঁচারক বল পছন্দসই যেখানে শিল্প অ্যাপ্লিকেশনের জন্য ব্যবহৃত হয়. এটি যদি ক্ষেত্রের বর্তমান আপনি ব্যস্ত সমানুপাতিক. যদি ক্ষেত্রের কিছু r বর্তমান ব্যর্থতার ক্ষেত্রে, মোটর গতি বিপজ্জনক উচ্চ স্তর ওঠা হবে. ক্ষেত্রের ব্যর্থতা সুরক্ষা সেইজন্য যদি ক্ষেত্রের বর্তমান ব্যর্থতার ক্ষেত্রে armature সরবরাহ ছিন্ন করা প্রয়োজন.
    PART LISTS
    RESISTOR
    R1                                            Pick-up Resistor 5 Ohm, 25 W
    R2                                            300 Ohm
    All R                                         20K , 25W
    S                                              Shunt Regulator
    FUSE F1,F2,F3,F4                       Fuse
    DIODE All                                 1N4007
    LED                                          Light Emitting Diode
    CAPACITOR C2,C3                     N/O Contactor
    All                                           200μF
    OTHERS M                               DC Motor
    F1                                           Shunt Filed
    RE                                           Field Failure Relay
    A1                                           Field Ammeter
    A2                                           Armature Ammeter
    CIRCUIT DESCRIPTION

    The basic circuit of the field failure protection uses an ordinary 6V electromagnetic relay of the open type with I0 amps rated sturdy contacts. This relay can be used on a manual auto transformer-controlled DC drive and motorized or thyristor controlled drives. This motor has a shunt field current of 1.13 amps at 220V DC. A 5-ohm (25~watt) wire-wound resistor (R1) connected in series with the motor field produces a 5.6-volt drop across resistor (R1) as long as the field current exists, thus energizing the 6V DC relay connected across the resistor as shown in the diagram below

     

     
    The limit switch S3 is actually a part of the auto transformer, and it is so mounted that its contacts remain closed only when the auto transformer setting is at zero position. At all other settings of the auto transformer, the limit switch contacts remain open. This is a safety device introduced, so that the motor can be started only from the minimum position of the auto transformer setting, thereby starting at reduced voltage and current. If the motor is started on a high armature voltage, the starting current will be very high, especially if started on load, as is usually the case.

    A Simple Water Level Control